বিশ্বকাপ ফাইনালে সুপার ওভারে জিতে বিশ্বজয়ী ইংল্যান্ড
রবিবার অবিস্মরণীয় বিশ্বকাপ ফাইনালের সাক্ষী থাকল ক্রিকেট বিশ্ব। ৫০ ওভারে সমান স্কোর হওয়ার পরে সুপার ওভারেও টাই হল ইংল্যান্ড ও নিউ জিল্যান্ডের মোট রান। কিন্তু বাউন্ডারির সংখ্যা বেশি থাকায় আইসিসি বিশ্বকাপ উঠল ইংল্যান্ডের হাতেই।
ক্রিকেট ইতিহাসে সূচনা হল নতুন যুগের। লর্ডসে সুপার ওভারে নিউ জিল্যান্ডকে হারিয়ে প্রথম বার বিশ্বকাপ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ন হল ইংল্যান্ড। অসাধারণ ক্রিকেট প্রদর্শনের পরেও নিয়মের আগড়ে ফেঁসে থেমে গেল কিউয়িদের জয়রথের চাকা।
রবিবার অবিস্মরণীয় বিশ্বকাপ ফাইনালের সাক্ষী থাকল ক্রিকেট বিশ্ব। ৫০ ওভারে সমান স্কোর হওয়ার পরে সুপার ওভারেও টাই হল ইংল্যান্ড ও নিউ জিল্যান্ডের মোট রান। কিন্তু বাউন্ডারির সংখ্যা বেশি থাকায় আইসিসি বিশ্বকাপ উঠল ইংল্যান্ডের হাতেই।
এদিন লর্ডসের ক্রিকেট মঞ্চে অভিনীত ফাইনালের প্রতি পরতে ছিল জমজমাট ও রুদ্ধশ্বাস নাটকের আয়োজন। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা নিউ জিল্যান্ডকে ৫০ ওভারে ২৪১ রানে আটকে রাখে ইংল্যান্ড। এক সময় যখন মনে হচ্ছিল ম্যাচ হাতছাড়া হল ইংল্যান্ডের, তখনই আশার প্রদীপশিখা আগলে রাখেন বেন স্টোকস। শেষ ওভারে ট্রেন্ট বোল্টের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ঠিক ২৪১ রানেই আটকে যায় বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ। ম্যাচ গড়ায় তাই সুপার ওভারে।
সুপার ওভারে ইংল্যান্ডের হয়ে নামেন ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়ার দুই নায়ক জস বাটলার আর বেন স্টোকস। বোল্টের ওভারে তাঁরা তোলেন ১৫ রান। জবাবে জোফরা আর্চারের ওভারে মার্টিন গাপটিল আর জিমি নিশামও করেন ১৫ রান। তবে শেষ পর্যন্ত আইসিসির নতুন নিয়ম অনুযায়ী বেশি সংখ্যক বাউন্ডারি মারার ফলে চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড।