46193

ইমরানুল এর চিকিৎসায় পাশে দাঁড়াল ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদ

মোঃ সফিউল আলম: চৌদ্দগ্রাম উপজেলার পাইকোটা গ্রামের রহমান মজুমদারের ছেলে ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন এর দশম শ্রেণির মেধাবী ছাত্র ইমরানুল হোসেন মজুমদারের সু-চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদ।

বেশ কিছুদিন আগে শ্রীপুর ইউনিয়ন ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন এর আয়োজনে (হাউজ ভিত্তিক) ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় পাইকোটা গ্রামের রহমান মজুমদারের ছেলে ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন এর দশম শ্রেণির ছাত্র ইমরানুল হোসেন মজুমদার খেলার মাঠে দু-পায়ের হাঁড় ভেঙ্গে যায়। পরবর্তীতে অর্থের অভাবে সু-চিকিৎসা করতে না পারায় বিপাকে পড়েন কৃষক পিতা রহমান মজুমদার।

ads

খবরটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে চড়িয়ে পরলে ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদের সদস্যরা জানতে পেরে ইমরানুল হোসেন মজুমদারের চিকিৎসার্থে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন সংগঠনের আহবায়ক ম্যাক্স করপোরেশন লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজির আহম্মেদ।

এ সময় ছিলেন ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এবং প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদের প্রধান উপদেষ্টা এম.এ মতিন, ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতনের কো-অপ্ট সদস্য, প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক মোঃ নুরুল আলম, ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি হাফেজ আহমেদ, অত্র প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র শিক্ষক ও শিক্ষক প্রতিনিধি মোঃ আব্দুস সাত্তার, সিনিয়র শিক্ষক ও শিক্ষক প্রতিনিধি মোঃ সহিদ উল্লাহ, ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন পাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদের সিনিয়র সদস্য ও এরিস্টোফার্মা লিমিটেডের রিজিওনাল সেলস্ ম্যানেজার মোঃ ফারুখজ্জামান, প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদের যুগ্ন আহ্বায়ক ব্যাংকার মোহাম্মদ উল্লাহ, প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদের যুগ্ন আহ্বায়ক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ সাইফুল ইসলাম মজুমদার রাসেল সহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

ads

ভাটরা কালজয়ী বিদ্যানিকেতন প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রী সংসদের আহবায়ক ম্যাক্স করপোরেশন লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজির আহম্মেদ সাংবাদিকদের জানান, আমরা খবর পেয়ে প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সংসদের পক্ষ থেকে চিকিৎসার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করেছি। পরবর্তীতে আমরা সকলের সঙ্গে আলাপ করে ভালো একটা এমাউন্ট দিতে চেষ্টা করবো। সকলকে অনুরোধ জানাবো এই অসহায় পরিবারের প্রতি নজর দেওয়ার জন্য। সকলে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলে ইমরানুলের চিকিৎসার কোনো সমস্যা হবে না। সে দ্রুত সুস্থ হয়ে আবার স্কুলে যেতে পারবে।

ad

পাঠকের মতামত